ব্যাখ্যা: ঢাকা জেলা ছিল ২ ও ৩ নং সেক্টরের অধীন কিন্তু ঢাকা শহর ছিল ২ নং সেক্টরের অধীনে। ২নং সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন মেজর কে এম খালেদ মোশাররফ এবং মেজর এ টি এম হায়দার।

ব্যাখ্যা: ১৯৬২-১৯৯০ সাল পর্যন্ত নেপালের আইনসভার নাম ছিল জাতীয় পঞ্চায়েত। ২০১৫ সালে নেপালে দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা গঠিত হয়, যার নাম পার্লামেন্ট। নিম্নকক্ষের নাম হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভস এবং উচ্চকক্ষের নাম ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি।

ব্যাখ্যা: এডলফ হিটলার ২০ এপ্রিল ১৮৮৯ সালে অস্ট্রিয়ার ব্রানাউতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ৩০ জানুয়ারি ১৯৩৩ সালে জার্মানির চ্যান্সেলর হন। ৩০ এপ্রিল ১৯৪৫ হিটলার আত্মহত্যা করেন। হিটলারের গোপন পুলিশ বাহিনীর নাম ছিল ‘গেস্টাপো’। হিটলারের আত্মজীবনীমূলক গ্রন্হ ‘Mein Kampf’ (My Struggle)।

ব্যাখ্যা: জাতিসংঘ সনদ স্বাক্ষরিত হয় যুক্তরাষ্ট্রের সানফ্রান্সিসকোতে ২৬ জুন, ১৯৪৫ সালে। জাতিসংঘ সনদ কার্যকর হয় ২৪ অক্টোবর, ১৯৪৫ সালে। ২৪ অক্টোবর জাতিসংঘ দিবস পালিত হয়।

ব্যাখ্যা: South Asian Association for Regional Co-operation (SAARC) গঠিত হয় ৮ ডিসেম্বর ১৯৮৫ সালে। সার্কের সদর দপ্তর নেপালের কাঠমান্ডুতে অবস্থিত।

ব্যাখ্যা: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয় ১ জুলাই, ১৯২১ সালে। ১ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম চ্যান্সেলর জন ডানডাস, প্রথম উপাচার্য পি.জে হার্টজ। বর্তমান উপাচার্য আখতারুজ্জামান (২৮তম)।

ব্যাখ্যা: ১৯৭১ সালের ১১ জুলাই প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদের নির্দেশে এম এ জি ওসমানী সমগ্র বাংলাদেশকে ১১ টি সেক্টরে বিভক্ত করেন। মুজিবনগর ছিল ৮ নং সেক্টরের অধীন।

ব্যাখ্যা: পানামা খাল মধ্য আমেরিকার দেশ পানামায় অবস্থিত। পানামা খাল খনন করে যুক্তরাষ্ট্র ১৯১৩ সালে। যুক্তরাষ্ট্র ১৫ ডিসেম্বর ১৯৯৯ সালে খালটি পানামার নিকট হস্তান্তর করে।

ব্যাখ্যা: সম্রাট আওরঙ্গজেবের নির্দেশে শায়েস্তা খান চট্টগ্রাম দখল করে পর্তুগিজদের বিতাড়িত করেন। তিনি চট্টগ্রামের নাম রাখেন ইসলামাবাদ।

ব্যাখ্যা: পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার বা সোমপুর বিহার নওগাঁ জেলায় অবস্থিত। অষ্টম বা নবম শতকে পাল বংশের শ্রেষ্ঠ রাজা শ্রী ধর্মপাল বিহারটি নির্মাণ করেন।

ব্যাখ্যা: একাধিক হালকা পরমাণু নিউক্লিয়াসে সংযুক্তির ফলে অপেক্ষাকৃত ভারী নিউক্লিয়াস গঠিত হয় এবং প্রচুর পরিমাণে নিউক্লীয় শক্তি উৎপন্ন হয়। নিউক্লিয়াসের এ সংযোগকে নিউক্লীয় ফিউশন বলে। এ নীতির উপর ভিত্তি করে হাইড্রোজেন বোমা তৈরি করা হয়েছে।

ব্যাখ্যা: কোনো বস্তুকে সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে কোনো স্থির তরল বা বায়বীয় পদার্থে নিমজ্জিত করলে তরল বা বায়বীয় পদার্থের চাপের জন্য বস্তু উপরের দিকে যে লব্ধি বল অনুভব করে, সেটাই প্লবতা। ঘনত্ব বেশি হলে প্লবতা বেশি হয়। সমুদ্রের পানিতে লবণ থাকায় এই পানির ঘনত্ব বেশি, তাই প্লবতা বেশি।

ব্যাখ্যা: ম্যানোমিটার – গ্যাসের চাপ নির্ণায়ক যন্ত্র \[\]ওডোমিটার – গাড়ির গতি নির্ণায়ক যন্ত্র \[\]ক্রনমিটার – সুক্ষ্ম সময় নির্ণায়ক যন্ত্র।

ব্যাখ্যা: পরিবাহীর যে ধর্মের জন্য এর মধ্য দিয়ে তড়িৎ প্রবাহ বাধাপ্রাপ্ত হয় তাহলো পরিবাহীর রোধ। বিদ্যুৎ পরিবাহকের রোধের একক হলো ওহম (Ω)। ক্ষমতার একক – ওয়াট। আধানের একক – কুলম্ব। বিদ্যুৎ প্রবাহমাত্রা – অ্যামিটার।

ব্যাখ্যা: সূর্যরশ্মি বিচ্ছুরনের ফলে সৃষ্ট বর্ণালি হলো সৌর বর্ণালি। সৌর বর্ণালিতে সাতটি বর্ণ। যা বেগুনি, নীল, আসমানি, সবুজ, হলুদ, কমলা ও লাল। বর্ণালির লাল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য বেশি। দৃষ্টিগোচর উপরিউক্ত সাতটি বর্ণের আলোক সজ্জাকে দৃশ্যমান বর্ণালি বলে।

ব্যাখ্যা: আমরা জানি কোনো মাধ্যমের শব্দের বেগ পরম তাপমাত্রা বর্গমূলের সমানুপাতিক। তাই তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে শব্দের বেগ/গতি বৃদ্ধি পায়।

ব্যাখ্যা: কোনো বস্তুর উপর বল প্রয়োগ করলে যদি বস্তুটির সরণ ঘটে, তাহলে বল ও বলের দিকে সরণের উপাংশের গুণফলকে কাজ বলে। একে w দ্বারা প্রকাশ করা হয়। বলের একক নিউটন।

ব্যাখ্যা: আলোর বর্ণ নির্ণয় করে তার তরঙ্গদৈর্ঘ্য। বর্ণের বিভিন্নতা তরঙ্গদৈর্ঘ্যের ভিন্নতার কারণে হয়।

ব্যাখ্যা: একটি পূর্ণ দোলনের সরল দোলকের যে সময় লাগে তাকে দোলনকাল বলে। একটি বালিকা দোলনায় বসে দোল খাচ্ছে, সে উঠে দাঁড়ালে দোলনার দোলনকাল বাড়বে। বালিকা উঠে দাঁড়ালে তখন দোলনাটির অভিকর্ষজ ত্বরণ (g) এর মান কমবে। আমরা জানি, সরল দোলকের ক্ষেত্রে T∝ \(\mathrm {L \over g}\) । g এর মান কমলে দোলনকাল (T) বৃদ্ধি পায়।

ব্যাখ্যা: সৌরতাপে ভূপৃষ্ঠ দিনের বেলায় উত্তপ্ত হয় এবং রাতের বেলায় এই তাপ বিকিরণ করে ভূপৃষ্ঠ ঠান্ডা হয়। কিন্তু মেঘাচ্ছন্ন রাতে ভূপৃষ্ঠের বিকীর্ণ তাপ মেঘ ভেদ করে ঊর্ধ্বাকাশে যেতে পারে না বরং প্রতিফলিত হয়ে বায়ুমণ্ডলে ফিরে আসে। এতে বায়ুমণ্ডল অধিক গরম থাকে এবং গরম অনুভূত হয়।

ব্যাখ্যা: সৌরজগতের দ্বিতীয় বৃহত্তম গ্রহ হলো শনি। এ গ্রহের উপগ্রহ ৬২টি (সূত্র:মাধ্যমিক ভূগোল)। এর চতুর্দিকে তিনটি বলয় গ্রহটিকে বেষ্টন করে রয়েছে। এর ব্যাস ১২০০০০ কিলোমিটার। সূর্য থেকে ১৪৩ কোটি কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। একবার সূর্য কে প্রদক্ষিণ করতে সময় লাগে ২৯.৫ বছর।

ব্যাখ্যা: উত্তর গোলার্ধের সর্ব উত্তরের বিন্দুকে সুমেরু বলে। ধ্রুবতারা ঠিক মাথার উপরে সুমেরু বিন্দুতে অবস্থান করে।

ব্যাখ্যা: আয়তনে বিশ্বের বৃহত্তম ও গভীরতম মহাসাগর প্রশান্ত মহাসাগর। প্রশান্ত মহাসাগরের আকৃতি বৃহদাকার ত্রিভুজের মতো। আটলান্টিক মহাসাগর পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম মহাসাগর। এই মহাসাগরের আকৃতি অনেকটা ইংরেজি ‘S’ বর্ণের মতো। প্রশান্ত মহাসাগরের সর্বোচ্চ গভীরতা ১১ কিলোমিটার।

ব্যাখ্যা: বাঙালি নদীটি বগুড়া জেলার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। নদীটি বগুড়ার ধুনট উপজেলায় যমুনা নদীতে পতিত হয়েছে।

ব্যাখ্যা: ব্রহ্মপুত্রের শাখা নদী যমুনা। যমুনার একটি শাখা নদী হচ্ছে ধলেশ্বরী এবং ধলেশ্বরীর শাখা নদী হচ্ছে বুড়িগঙ্গা।

ব্যাখ্যা: সৌরজগতের ক্ষুদ্রতম এবং সূর্যের নিকটতম গ্রহ বুধ। সূর্য হতে এর দূরত্ব ৫.৮ কোটি কিলোমিটার। এর কোনো উপগ্রহ নেই। এটি ৮৮ দিনে একবার সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে। সৌরজগতের সবচেয়ে বড় গ্রহ বৃহস্পতি।

ব্যাখ্যা: সূর্যের তাপে পানি বাষ্পে পরিণত হয়ে উপরে উঠে এবং শীতল বায়ুর সংস্পর্শে জলীয়বাষ্প প্রথমে মেঘ ও পরে বৃষ্টিতে পরিণত হয়ে ভূপৃষ্ঠে পতিত হয়। এরূপ বৃষ্টিপাতকে পরিচলন বৃষ্টিপাত বলে। নিরক্ষীয় অঞ্চলে এ বৃষ্টি বেশি হয়।

ব্যাখ্যা: সূর্য চন্দ্র অপেক্ষা বড় হলেও পৃথিবী থেকে চন্দ্র অপেক্ষা বেশি দূরত্বে অবস্থান করে। অপরদিকে চন্দ্র পৃথিবীর কাছে অবস্থিত বলে পৃথিবীর উপর সূর্য অপেক্ষা আকর্ষণ প্রায় দ্বিগুণ।

ব্যাখ্যা: যে বায়ু পৃথিবীর চাপবলয়গুলো দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়ে সারা বছর একই দিকে অর্থাৎ উচ্চচাপ অঞ্চল থেকে নিম্নচাপ অঞ্চলের দিকে প্রবাহিত হয় তাকে নিয়ত বায়ু বলে। নিয়ত বায়ু ৩ ধরনের। যথা: অয়ন বায়ু, পশ্চিমা বায়ু ও মেরু বায়ু।

ব্যাখ্যা: যে আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত অনেকদিন যাবৎ বন্ধ আছে এবং যেকোনো সময় অগ্ন্যুৎপাত ঘটতে পারে তাকে সুপ্ত আগ্নেয়গিরি বলে। যেমন: জাপানের ফুজিয়ামা।

ব্যাখ্যা: সাধারণত কাঁচ হলো সিলিকা, সোডিয়াম সিলিকেট ও ক্যালসিয়াম সিলিকেটের মিশ্রণ। কাঁচ তৈরির প্রধান কাঁচামাল সিলিকা বা বালি।

ব্যাখ্যা: পিতল → তামা (৭০ – ৮০%) + দস্তা (২০ – ৩০%); ব্রোঞ্জ বা কাসা → তামা (৯০%) + টিন (১০%)।

ব্যাখ্যা: তার ওজনের চারদিকে যে চাপ দেয় তাকে বায়ু চাপ বলে। ভূপৃষ্ঠের বায়ুর স্বাভাবিক চাপ ৭৬ সে.মি.। তবে সমুদ্রপৃষ্ঠে বায়ুর চাপ সর্বাধিক।

ব্যাখ্যা: ফণিমনসা এক ধরনের কণ্টকময় উদ্ভিদ। এর অপর নাম ওপানসিয়া। এর কাণ্ড রূপান্তরিত হয়ে পাতার কাজ করে। অপরদিকে, পাথর কুঁচি পাতার সাহায্যে বংশবৃদ্ধি করে।

ব্যাখ্যা: Fungus একটি ল্যাটিন শব্দ। এর অর্থ মাশরুম বা ব্যাঙের ছাতা। ছত্রাক উদ্ভিদ ও প্রাণীর দেহে বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি করে। ধানের বাদামী রোগ হয় ছত্রাকের দ্বারা।

ব্যাখ্যা: শিশু অবস্থায় চোয়ালে যেসব দাঁত উঠে তাদের দুধ দাঁত বা প্রাথমিক দাঁত বলে। মানুষের দুধ দাঁতের সংখ্যা ২০টি।

ব্যাখ্যা: প্রাণীদেহে রক্ত এক ধরনের লাল বর্ণের অস্বচ্ছ আন্তঃকোষীয় লবণাক্ত ও ক্ষারধর্মী তরল যোজক টিস্যু। রক্তকণিকা তিন ধরনের। যথা: লোহিত রক্তকণিকা, শ্বেত রক্তকণিকা, অনুচক্রিকা।

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা: Reporting verb টি past tense এর হওয়ায় Reported speech এ Indirect narration এ ক্ষেত্রে shall এর হলে ‘would’ ব্যবহৃত হয়। \[\]Reported speech-এ first person থাকলে reporting verb-এর sub অনুযায়ী পরিবর্তিত হবে আর future tense-এ থাকলে তা future in the past tense-এ রূপান্তরিত হবে।

ব্যাখ্যা: Refuse (Verb)– প্রত্যাখান করা; Refusal (Noun) – প্রত্যাখ্যান; Refuse (Verb)– অসম্মত হওয়া, প্রত্যাখ্যান করা; Refusing (Verb)– প্রত্যাখ্যান করা, অস্বীকার করা, না বলা।

ব্যাখ্যা: Passion (Noun)– ভাবাবেগ, প্রচন্ড আবেগ, প্রবল ইচ্ছা বা অনুরাগ, উৎসাহ; Pastoral (Noun)–মেষপালক-সম্বন্ধনীয়; Emotion (Noun)– প্রবল অনুভূতি, আবেগ, উচ্ছ্বাস, উত্তেজনা; Passionate (Adjective)– উৎসাহী, উত্তেজনশীল।

ব্যাখ্যা: And দ্বারা দুটি singular subject যুক্ত হয়ে একই ভাব ও অর্থ প্রকাশ করলে verb টি singular হয়।

ব্যাখ্যা: amenable to– শাসনযোগ্য।

ব্যাখ্যা: Tenable (Adjective)– যুক্তিসিদ্ধ, সমর্থনযোগ্য, সমর্থনীয়, অখণ্ডনীয়; Defensible (Adjective)– সমর্থনযোগ্য, রক্ষণসাধ্য; Durable (Adjective)– স্থায়ী; Real (Noun)– অকৃত্রিম, বাস্তব; Worthwhile (Adjective)– কষ্টস্বীকারের যোগ্য, সময় খরচের যোগ্য।

ব্যাখ্যা: To Apprise– জ্ঞাত করা; Review –পরীক্ষা বা বিবেচনা করা, সমালোচনা করা; Remind –স্মরণ করিয়ে দেওয়া; Dissemble –গোপন করা, লুকানো; Inform– জানানো, জ্ঞাত করা।

ব্যাখ্যা: Similar– অনুরুপ, সদৃশ; Like– তুল্য, সদৃশ, অনুরূপ; Uniform– একরূপ সর্বত্র সমান; Akin –সদৃশ, একজাতীয়, সগোত্র, সগোত্র; Different– পৃথক।

ব্যাখ্যা: Mystery– দুর্জেয় বিষয়, রহস্য; Clue– রহস্য সমাধানের সূত্র; Answer– উত্তর, জবাব; Enigma– প্রহেলিকা, ধাঁধা, হেয়ালি; Solution–সমাধান, দ্রবীভূতকরণ।

ব্যাখ্যা: Acquiescence– মৌন সম্মতি।

ব্যাখ্যা: Grievance – কষ্ট, দুর্দশা।

ব্যাখ্যা: Imperative sentence ‘verb’ দ্বারা শুরু হয় এবং active form –এ by বসে না।

ব্যাখ্যা: Reflexive object যুক্তবাক্যে Subject ও objdect এ কোন পরিবর্তন হয় না। Passive করার নিয়ম : Subject + auxiliary verb (tenst অনুসারে) + মূল verb –এর Past partifiple + Preposition (by/at/with…) + Object.

ব্যাখ্যা: কোনো কাজ অতীতের কোনো সময়ে শুরু হয়ে এখনো চলছে এরূপ বোঝালে present perfect continuous হয় (subject + have been/has been + মূল verb –এর সাথে ing + বাকি অংশ)

ব্যাখ্যা: কতিপয় verb যেমন: start, finish, begin ইত্যাদি verb গুলোর পরবর্তী verb form gerund (V.ing) হয়। I have finished reading the book ও I finished reading the book উভয়ই সঠিক কারন finish verb –এর পর gerund অর্থাৎ verb + ing form বসে।

ব্যাখ্যা: ‘ধরি মাছ না ছুঁই পানি’ বলতে বুঝায় কৌশলে কার্যোদ্ধার করা। মাছ ধরবে অথচ পানি স্পর্শ করবে না। একক্ষুরে মাথা মুড়ানো অর্থ বোঝায় একই স্বভাবের মানুষ। গাছে তুলে মই কাড়া বলতে বুঝায় প্ররোচনা দিয়ে কঠিন কাজে লিপ্ত করার পরে অসহায় অবস্থায় ফেলে যাওয়া।

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা: স্বরধ্বনির সাথে স্বরধ্বনির মিলনে যে সন্ধি হয়, তাকে বলে স্বরসন্ধি। যেমন- বিদ্যালয় = বিদ্যা + আলয়; হিমালয় = হিম + আলয়; স্বল্প = সু + অল্প প্রভৃতি।

ব্যাখ্যা: যে সমাসে পূর্বপদের বিভক্তি লোপ পায় এবং পরপদের অর্থ প্রধানরূপে প্রতীয়মান হয়, তাকে বলা হয় তৎপুরুষ সমাস।

ব্যাখ্যা: সমাসবদ্ধ পদের পরবর্তী অংশকে বলে উত্তরপদ বা পরপদ। প্রথম অংশকে বলে পূর্বপদ।

ব্যাখ্যা: কিরণ এর সমার্থক শব্দগুলো হচ্ছে- রশ্মি, প্রভা, কর, দীপ্তি, জ্যোতি, অংশু, বিভা, ভাতি প্রভৃতি। অন্যদিকে রবি এর সমার্থক শব্দগুলো হচ্ছে- সূর্য, তপন, অরুণ, দিনমনি, দিবাকর, মিহির, ভাস্কর, পূষণ প্রভৃতি।

ব্যাখ্যা: অনুগ্রহ অর্থ- দয়া, কৃপা, করুণা, সহায়তা প্রভৃতি। এর বিপরীত শব্দ নিগ্রহ।

ব্যাখ্যা: বাক্যের ক্রিয়াকে ‘কী’ বা ‘কাকে’ দিয়ে প্রশ্ন করলে এর উত্তরে কর্ম পাওয়া যায়। ক্রিয়াকে যদি প্রশ্ন করা হয় রেখো মা কাকে মনে, তাহলে এর উত্তরে ‘দাসেরে’ পাওয়া যাবে বলে এটি কর্মকারক। ‘রে’ বিভক্তি থাকায় এখানে হবে কর্মে ২য়া।

ব্যাখ্যা: যে স্থানে বা সময়ে ক্রিয়া সম্পাদিত হয়, তাকে অধিকরণ কারক বলে। কোথায়, কোন স্থানে, কখন, কোন সময়ে, কবে, কোন বিষয়ে বা ব্যাপারে ইত্যাদি নানা প্রশ্ন ক্রিয়াপদ ধরে করলে যে উত্তর পাওয়া যায়, তাই অধিকরণ কারক। যেমন: আজকে নগদ কালকে ধার। বাক্যটিতে ২য়া বিভক্তি ‘কে’ যুক্ত থাকায় অধিকরণে ২য়া বিভক্তি হয়েছে।

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা: ‘তেইশ নম্বর তৈলচিত্র’ ঔপন্যাসিক আলাউদ্দিন আল আজাদের প্রথম উপন্যাস। ১৯৬০ সালে ‘পদক্ষেপ’ নামক একটি পত্রিকায় এই উপন্যাসটি প্রথম ছাপা হয়। এটি বেশ কয়েকটি ভাষাতে অনূদিত হয়েছে।

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা: কবি মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ্র বিখ্যাত কাব্যগ্রন্হ ‘জুলেখার মন।’ তাঁর অন্যান্য উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্হ হচ্ছে- অন্ধকারে একা, রক্তিম হৃদয়, আপন ভুবনে, বৈরিতার হাতে বন্দী, মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহর কাব্যসম্ভার ইত্যাদি।