ব্যাখ্যা: চর্যাপদের ভাষা মূলত প্রাচীন বাংলা। এর পদগুলো প্রাচীন কোন ছন্দে রচিত তা সুনির্দিষ্টভাবে বলা সম্ভব নয়। কারও মতে, চর্যাপদ চার মাত্রার চালভিত্তিক ষোল মাত্রার পাদাকুলক ছন্দ, কারও মতে, পজঝটিকা ছন্দ, কারও মতে, অপভ্রংশ-অবহট্‌ঠ রচনায় ব্যবহৃত ছন্দের অনুকরণ। তবে আধুনিক ছন্দের বিচারে চর্যাপদের পদগুলো মাত্রাবৃত্ত ছন্দে লেখা। মাত্রাবৃত্ত ছন্দঃ যে ছন্দে যুগ্মধ্বনি দু’মাত্রা ও অযুগ্ম ধ্বনি এক মাত্রা বিবেচিত হয় তাকে মাত্রাবৃত্ত ছন্দ বলে। মাত্রাবৃত্ত রীতিতে গঠিত হলেও মাত্রাবৃত্তের বর্তমান সুনির্দিষ্ট গণনা পদ্ধতি এতে মানা হয়নি।

ব্যাখ্যা: আঠারো শতকের শেষার্ধে ও উনিশ শতকের প্রথমার্ধে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বিপর্যয়ের মুখে কলকাতার হিন্দু সমাজে কবিওয়ালা ও মুসলিম সমাজে শায়েরদের উদ্ভব ঘটে। কবিওয়ালারা তৎকালীন বিশৃঙ্খল সমাজব্যবস্থায় যথেষ্ট খ্যাতি লাভ করেছিলেন। কবিওয়ালাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন: গোঁজলা গুই, হরু ঠাকুর, ভবানী বেনে, নিতাই বৈরাগী।

ব্যাখ্যা: আঠার শতকের শেষার্ধে ও উনিশ শতকের প্রথমার্ধে সমাজে কবি গানের প্রচলন ছিল, যাদের হিন্দু সমাজে কবিওয়ালা ও মুসলিম সমাজে শায়ের বলা হতো। কবিওয়ালাদের মধ্যে যিনি সর্ব প্রাচীন তার নাম গোঁজলা গুই। এছাড়া কয়েকজন বিখ্যাত কবিওয়ালার নাম রামবসু, অ্যান্টনি ফিরিঙ্গি, হরু ঠাকুর, নিধুবাবু, কেষ্টা মুচি, ভবানী।

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা: উল্লিখিত চরণটি দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত ‘ধনধান্য পুষ্পভরা’ গানের অংশ। এ গানটি মোঘল সম্রাট শাহজাহানের জীবনচরিত অবলম্বনে রচিত ‘সাজাহান’ (১৯০৯) নাটকের অন্তর্গত। তার রচিত উল্লেখযোগ্য নাটক হলো: প্রতাপসিংহ (১৯০৫), দুর্গাদাস (১৯০৬), মেবার-পতন (১৩১৫), নূরজাহান (১৯০৮), চন্দ্রগুপ্ত (১৯১১), সিংহল বিজয় (১৯১৬)।

ব্যাখ্যা: ‘উর্দ্ধ’ এর সঠিক বানান ‘ঊর্ধ্ব’।

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা: প্রদত্ত অপশনগুলোর মধ্যে একমাত্র (খ) তে প্রদত্ত বাক্যটিই নির্ভুল। পক্ষান্তরে, (ক) গোপন এর স্থলে গোপনীয়, (গ) সলজ্জিত এর স্থলে ‘সলজ্জ’ এবং (ঘ) বাহুল্যতা এর স্থলে ‘বাহুল্য’ হবে।

ব্যাখ্যা: একটি প্রধান বাক্যের সঙ্গে অঙ্গীভূত এক বা একাধিক খণ্ডবাক্য সাধারণভাবে বা কোনো অনুগামী সমুচ্চয়ী অব্যয় বা সাপেক্ষ সর্বনাম দিয়ে যুক্ত হয়ে পরস্পর সাপেক্ষভাবে ব্যবহৃত হলে তাকে মিশ্র বা জটিল বাক্য বলে। যেমন: ‘তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা সখিনা বিবির কপাল ভাঙল’ এটি একটি মিশ্র বা জটিল বাক্য।

ব্যাখ্যা: ‘অগ্নি’র সমার্থক শব্দ নয় ‘প্রজ্বলিত’। প্রজ্বলিত শব্দের সমার্থক শব্দ- উজ্জ্বল, আলোকিত, উদ্ভাসিত, ঝলমলে, দীপ্ত, দীপ্তিমান, প্রদীপ্ত, চকচকে, শোভামান। পক্ষান্তরে, ‘অগ্নি’র সমার্থক শব্দ- অনল, বহ্নি, হুতাশন, পাবক, বৈশ্বানর, আগুন, দহন, সর্বভূক, সর্বশুচি, বিভাবসু।

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা: (;) সেমিকোলন, (:) কোলন, (=) সমান এবং (“ ”) উদ্ধরন চিহ্ন।

ব্যাখ্যা: বাংলা সাহিত্যের অন্যতম বিশিষ্ট পত্রিকা ‘কল্লোল’ ১৯২৩ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। ‘কল্লোল’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন দীনেশরঞ্জন দাশ। পত্রিকাটি সাত বছর (১৯২৩-১৯৩০) চলমান থাকার পর বন্ধ হয়ে যায়।

ব্যাখ্যা: ‘হরতাল’ গ্রন্থটি সুকান্ত ভট্টাচার্য কর্তৃক রচিত। তার বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ হলো ছাড়পত্র (১৩৫৪), ঘুম নেই (১৩৫৭), পূর্বাভাস (১৩৫৭), অভিযান (১৩৬০)।

ব্যাখ্যা: ‘ঢাকের কাঠি’ বাগধারার অর্থ: মোসাহেব, তোষামুদে। ‘দহরম-মহরম’ বাগধারার অর্থ: ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক; ইঁদুর কপালে/আট কপালে বাগধারার অর্থ হতভাগ্য। খয়ের খাঁ বাগধারাটির অর্থ তোষামোদকারী।

ব্যাখ্যা: বিষবৃক্ষ উপন্যাসের প্রধান চরিত্র কুন্দনন্দিনী, নগেন্দ্রনাথ, হীরা, সূর্যমুখী। অন্যদিকে ‘বিমলা’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘ঘরে বাইরে’ উপন্যাসের এবং ‘রোহিণী’ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের কৃষ্ণকান্তের উইল উপন্যাসের অন্যতম চরিত্র।

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা: ‘গীতাঞ্জলি’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি অন্যতম কাব্যগ্রন্থ। গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থ ১৯১০ সালে প্রকাশিত হয়। গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থে মোট ১৫৭ টি কবিতা ও গান আছে। গীতাঞ্জলির ইংরেজি অনুবাদ সম্পাদনা করেছেন ডবলিউ.বি. ইয়েটস। ‘গীতাঞ্জলি’র ইংরেজী অনুবাদের নাম Song offerings.

ব্যাখ্যা: ড.সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের বিখ্যাত গ্রন্থ ‘বাঙলা ভাষার উৎপত্তি ও বিকাশ’ ‘The Origin and Development of the Bengali Language’। এ গ্রন্থে তিনি ধ্বনিতত্ত্ব, ব্যাকরণ ও ছন্দ বিচার করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন যে, চর্যাপদ আদি বাংলা ভাষায় রচিত।

ব্যাখ্যা: মাধ্যম হিসেবে phone আলাপ এর ক্ষেত্রে মাধ্যমের পূর্বে by/over বসে কিন্তু over বহুল প্রচলিত। In বড় স্থান এবং সময় এর পূর্বে বসে, on time এর ক্ষেত্রে বসে।

ব্যাখ্যা: Sink into oblivion একটি phrase, যার অর্থ চিরন্তন বিলীন হয়ে যাওয়া। লেখক যেহেতু বিস্মৃতিতে বা চিন্তার জগতে বিলীন হয়ে যায় তাই শূন্যস্থানে into হবে।

ব্যাখ্যা: Call to mind একটি phrasse যার অর্থ হল remember বা স্মরণ করা, স্মরণ রাখা, fantasize- বিস্মিত করা, attend- গমন করা।

ব্যাখ্যা: ‘Pass away’ phrase টির অর্থ মারা যাওয়া, অক্কা পাওয়া। Disappear- আদৃশ্য হওয়া, fall পতিত হওয়া erase- মুছে ফেলা।

ব্যাখ্যা: Authoritarian অর্থ কঠোর শাসক; Autocratic –স্বৈরাচারী/স্বৈরশাসক; যা authoritarian এর সমার্থক। অন্যদিকে; senior অর্থ বয়োজ্যেষ্ঠ, potential- সম্ভাবনাময়, elderly- বয়সে বড়।

ব্যাখ্যা: Permissive অর্থ অনুমোদনকারী। humble – সরল; law-abiding – আইন মান্যকারী; liberal – উদারপন্থী; submissive – অনুগত।

ব্যাখ্যা: ‘Each of the sons’ এর এক বচন each তাই এর পরিবর্তে his/ her ব্যবহার করা যায়। যেহেতু son পুরুষবাচক তাই his হবে।

ব্যাখ্যা: Subject-Verb Agreement হচ্ছে subject এর number ও person অনুযায়ী verb এর পরির্ব্তন। যেমন: Subject 3rd person singular number হলে Present Indefinite Tense এ Verb এর সাথে s/es যুক্ত হয়।

ব্যাখ্যা: আমরা জানি One of the এর পর সব সময় plural noun বা Pronoun ব্যবহৃত হয়।

ব্যাখ্যা: ভাষার নামের পূর্বে কখনো Article ‘the’ বসে না। জাতি বোঝাতে তার পূর্বে the বসে। যেমন: The English (ইংরেজ জাতি), The French (ফরাসি জাতি) ইত্যাদি।

ব্যাখ্যা: প্রদত্ত বাক্যের ভাবার্থ হল যে ‘যদি কোনো ব্যক্তি ড্রাগ বা নেশা জাতীয় দ্রব্য গ্রহণ বন্ধ করতে না পারে তাহলে সে নেশাগ্রস্ত।’ আর নেশাগ্রস্ত বোঝাতে addicted শব্দটি ব্যবহৃত হয়।

ব্যাখ্যা: Officialese শব্দটির অর্থ আমলাদের লেখায় ব্যবহৃত ভাষা। অর্থাৎ অফিসসমূহে ব্যবহৃত ভাষাই হচ্ছে Officialese.

ব্যাখ্যা: Succumb- সমর্পণ করা; option গুলোর মধ্যে একমাত্রা submit অর্থ নিবেদন করা, achieve- অর্জন করা, conquer- জয় করা, win- জয় করা।

ব্যাখ্যা: Look forward to, with a view to, be used to, get used to ইত্যাদির পর কোনো verb আসলে উক্ত verb এর সাথে ing যুক্ত হয়। সুতরাং সঠিক উত্তর হবে ‘to receiving’.

ব্যাখ্যা: ‘যদি কোনো বক্তব্য বা লেখা মূলভাব থেকে বিচ্যুত হয়ে পড়ে তখন তাকে digression (মূল প্রসঙ্গ থেকে বিচ্যুতি) বলা হয়।’ সুতরাং সঠিক উত্তর হবে ‘to digression. Pomposity- আড়ম্ভর, exaggeratin- অতিরঞ্জন, anti-climax- ঘটনার চূড়ান্ত পর্যায়।

ব্যাখ্যা: প্রদত্ত phrase ‘Take into account’ এর অর্থ হলো বিবেচনা করা।

ব্যাখ্যা: ‘Take to task’ অর্থ হলো তিরস্কার করা। সুতরাং ‘কর্তৃপক্ষ তাকে তিরস্কার করল’ বাক্যটির সঠিক অনুবাদ হলো (ঘ) The authorities took him to task.

ব্যাখ্যা: বলা হচ্ছে যে ‘এ ধরনের অভিযোগ অভিজ্ঞতার সাথে যাচাই করা প্রয়োজন। ঠিক এ কথাটিই option (গ) তে বলা হয়েছে।

ব্যাখ্যা: ‘Put up with’ phrase টি দ্বারা সহ্য করা বোঝায়।

ব্যাখ্যা: প্রশ্নে বলা হচ্ছে যে, সাইকেল চালনা অনেক ক্ষেত্রেই গাড়ি চালনার অনুরূপ। এখানে সাইকেল চালনা ও গাড়ি চালনা একই হওয়ায় এদের phrasal গঠনও একই হবে। অর্থাৎ riding a bicycle থাকায় driving a car হবে।

ব্যাখ্যা: বাংলাদেশের সংবিধানে এখন পর্যন্ত ১৭টি সংশোধনী আনা হয়েছে। ২০১৮ সালের ৮ জুলাই সংবিধান (সপ্তদশ সংশোধন) বিল ২০১৮ জাতীয় সংসদে পাস হয়। এর ফলে একাদশ জাতীয় সংসদে প্রথম বৈঠকের তারিখ হতে শুরু করে ২৫ বছর সময় অতিবাহিত হওয়ার অব্যবহিত পরবর্তী সময়ে সংসদ ভেঙে না যাওয়া পর্যন্ত ৫০টি আসন নারীদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে।

ব্যাখ্যা: দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলার অন্তর্গত বঙ্গোপসাগরের অগভীর সামুদ্রিক মহীসোপান এলাকায় জেগে ওঠা একটি উপকূলবর্তী দ্বীপ। ভারতে দ্বীপটিকে ‘নিউমুর দ্বীপ’ আবার কখনও ‘পূর্বাশা’ নামে অভিহিত করা হয়। তবে বর্তমানে দ্বীপটির কোনো অস্তিত্ব নেই।

ব্যাখ্যা: ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল মেহেরপুর জেলার মুজিবনগর থেকে জারিকৃত স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রথম সরকার গঠন করা হয়। ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল মেহেরপুর জেলার বৈদ্যনাথতলার (বর্তমান মুজিবনগর) আমবাগানে এ সরকারের আনুষ্ঠানিক শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। মুজিবনগর উপজেলার কার্যক্রম শুরু হয় ২০০০ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি।

ব্যাখ্যা: কক্সবাজার জেলায় সেন্টমার্টিন দ্বীপ। বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণ পূর্বে অবস্থিত। সেন্টমার্টিন দ্বীপের অপর নাম ‘নারিকেল জিনজিরা’। এটি বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ। এর বর্তমান আয়তন ৮ বর্গ কি.মি.

ব্যাখ্যা: ২০২১-২২ অর্থবছরে ৪ হাজার ২৬১ কোটি ডলারের তৈরী পোশাক রপ্তানি হয়েছে। যা ২০২০-২১ অর্থবছর থেকে ৩৫.৪৭ শতাংশ বেশি। এটি একক অর্থবছরে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ পোশাক রপ্তানি আয়। ২০২১-২২ অর্থবছরে রপ্তানি আয় হয়েছে রেকর্ড ৫২.০৮ বিলিয়ন ডলার।

ব্যাখ্যা: ‘শালবন বিহার’ ময়নামতির প্রত্নতাত্ত্বিক খনন স্থানগুলোর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নস্থল। কুমিল্লার কাছে কোটবাড়ির বর্তমান বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমীর লাগোয়া লালমাই পাহাড়ের মধ্যবর্তী এলাকায় এর অবস্থান।

ব্যাখ্যা: ‘সাবাস বাংলাদেশ’ ভাস্কর্যটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত ভাস্কর্যগুলোর অন্যতম। এ ভাস্কর্যটি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত। ভাস্কর্যটির স্থপতি নিতুন কুণ্ডু।

ব্যাখ্যা: প্রথম এশিয়া কাপ অনুষ্ঠিত হয় ১৯৮৩-৮৪ (ক্যাস্পিয়ন, ভারত)। ২০১২ সালের ১১-১২ মার্চ ১১তম এশিয়া কাপ ক্রিকেট বাংলাদেশের শেরে বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম, মিরপুরে অনুষ্ঠিত হয়। ২০২৩ সালের এশিয়া কাপ আয়োজনের দায়িত্ব পাকিস্তানকে দেয় এশিয়ান ক্রিকেট।

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা: শ্রীলঙ্কার মুদ্রার নাম শ্রীলঙ্কান রুপি। এছাড়া ভারত, নেপাল, পাকিস্তান, মরিশাস, সিচেলিস এর মুদ্রা রুপি। যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুরসহ বিশ্বের ৩০ টিরও বেশি দেশের মুদ্রার নাম ডলার। যুক্তরাজ্য, মিশর, লেবানন, সিরিয়া, সুদান, দক্ষিণ সুদান এ ৭টি দেশের মুদ্রা পাউন্ড। বাংলাদেশের মুদ্রা টাকা।

ব্যাখ্যা: সার্কভুক্ত দেশ ৮টি। দেশগুলো হলো: বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা, নেপাল, ভুটান, মালদ্বীপ ও আফগানিস্তান। ৩ এপ্রিল ২০০৭ সার্কের সর্বশেষ বা অষ্টম সদস্যপদ লাভ করে আফগানিস্তান।

ব্যাখ্যা: বাংলাদেশ সশস্ত্রবাহিনী ও মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি জে. আতাউল গনি ওসমানী। ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল গঠিত অস্থায়ী সরকারের প্রধান সেনাপতির দায়িত্ব তাঁকে দেয়া হয়।

ব্যাখ্যা: বাংলাদেশ সংবিধানের ৫(১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী। ১৯০৫ সালে লর্ড কার্জন বঙ্গভঙ্গ সম্পন্ন করলে নবগঠিত প্রদেশ পূর্ববঙ্গ ও আসাম এর রাজধানীর মর্যাদা পায় ঢাকা। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান সৃষ্টির পর ঢাকা পূর্ব পাকিস্তানের প্রাদেশিক রাজধানীর মর্যাদা পায়। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকা হয় স্বাধীন বাংলাদেশের রাজধানী।

ব্যাখ্যা: বর্তমানে আয়তনে বৃহত্তম বিমান বন্দর সৌদি আরবের ‘কিং ফাহাদ আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর’।

ব্যাখ্যা: প্রশান্ত মহাসাগরের ঠিক পশ্চিমে অবস্থিত পৃথিবীর গভীরতম খাদ বা স্থান মারিয়ানা ট্রেঞ্চ। বিভিন্ন সময়ে এর গভীরতা বিভিন্ন রকম মাপা হলেও আধুনিক বিজ্ঞানীদের মতে এর গভীরতা ৩৬,০৭০ ফুট (প্রায় ১১ কিলোমিটার)।

ব্যাখ্যা: বৈকাল হ্রদ রাশিয়ার সাইবেরিয়ার দক্ষিণভাগে অবস্থিত একটি সুপেয় পানির হ্রদ। এটি বিশ্বের গভীরতম হ্রদ। ১৯৯৬ সালে ইউনেস্কো এটিকে ৭৫৪তম বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে ঘোষণা করে।

ব্যাখ্যা: ২০১৪ সালের ১২ জুন-১৩ জুলাই ব্রাজিলে অনুষ্ঠিত হয় ২০তম বিশ্বকাপ ফুটবল। উল্লেখ্য, সর্বশেষ বিশ্বকাপ ২০২২ সালে কাতারে অনুষ্ঠিত হয় এবং ২০২৬ সালে যৌথভাবে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকোতে বিশ্বকাপ ফুটবল অনুষ্ঠিত হবে।

ব্যাখ্যা: বাংলাদেশের প্রধান ও সর্ববৃহৎ জাদুঘর ‘বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর’ এর যে চারটি শাখা জাদুঘর রয়েছে তন্মধ্যে ‘জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালা’ অন্যতম। এটি ১৯৭৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এ জাদুঘরটি ময়মনসিংহে অবস্থিত।

ব্যাখ্যা: ২০১১ সালের ১০-১৭ নভেম্বর ভারতের কলকাতায় অনুষ্ঠিত ১৭তম কলকাতা ফিল্ম ফেস্টিভালে সেরা চলচ্চিত্রের পুরস্কার নেটপ্যাক (নেটওয়ার্ক ফর দ্য প্রমোশন অব এশিয়ান সিনেমা) লাভ করে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ‘গেরিলা’। মুক্তিযুদ্ধের ওপর নির্মিত ছবিটি পরিচালনা করেছেন নাসির উদ্দীন ইউসুফ।

ব্যাখ্যা: সংবিধান অনুযায়ী আপিল বিভাগে বিচারপতির সংখ্যা বাড়ানোর এখতিয়ার রয়েছে একমাত্র রাষ্ট্রপতির। বাংলাদেশ সংবিধানের ৯৪(২) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে- “প্রত্যেক বিভাগে আসন গ্রহণের জন্য রাষ্ট্রপতি যেরূপ সংখ্যক বিচারক নিয়োগের প্রয়োজন বোধ করিবেন, সেইরূপ সংখ্যক বিচারক লইয়া সুপ্রীম কোর্ট গঠিত হইবে।” স্বাধীনতার পর সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ ৫ জন বিচারপতি নিয়ে পরিচালিত হতো। ১৯৯১ সালে তা বৃদ্ধি করে ৭ জন করা হয়। ৯ জুলাই ২০০৯ রাষ্ট্রপতি সংবিধানের ৯৪(২) ধারা মোতাবেক আপিল বিভাগে বিচারপতির সংখ্যা ৭ থেকে বাড়িয়ে ১১তে উন্নীত করেন। বর্তমান বিচারক ৯ জন। সর্বশেষ গত ২০ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে বিচারপতি তারিক উল হাকিম ও বিচারপতি ওবায়দুল হাসান শপথ নেন।

ব্যাখ্যা: পেনিসিলিন একটি এন্টিবায়োটিক। ১৯২৮ সালে পেনিসিলিন আবিষ্কার করেন আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। ইনসুলিনের অভাবে ডায়াবেটিস রোগ হয়। পেপসিন নামক এনজাইম প্রোটিন পরিপাকে সহায়তা করে। ফল পাকানোর জন্য দায়ী ফাইটোহরমোনের নাম ইথিলিন।

ব্যাখ্যা: শরীরের জলীয় অংশে এবং রক্তে বিলিরুবিন স্বাভাবিক মাত্রা ০.২-০.৪ মি.গ্রা. নামক পিত্ত উপাদানের আধিক্যের কারণে শরীরের ত্বক ও শ্লেষ্মাঝিল্লি হলুদ বর্ণ ধারণ করার ফলে সৃষ্ট রোগের নাম জন্ডিস বা পাণ্ডুরোগ বা কামেলা রোগ। এ রোগে যকৃত (লিভার) ছাড়াও প্লীহা, রক্ত ইত্যাদি আক্রান্ত হয়।

ব্যাখ্যা: যেসব পদার্থের ভিতর দিয়ে সহজে তড়িৎ চলাচল করতে পারে তাদেরকে পরিবাহী বলে। যেমন: রুপা, তামা, লোহা, ধাতব পদার্থ, কার্বন, মানবদেহ, কয়লা, এসিড মিশ্রিত পানি, মাটি, পারদ ইত্যাদি। যেসব পদার্থের ভিতর দিয়ে তড়িৎ একেবারে চলাচল করতে পারে না তাদেরকে অপরিবাহী পদার্থ বলে। যেমন: রাবার, শুকনা বায়ু, পার্সেলিন, কাচ, কাগজ, কাঠ, গন্ধক, ইবোনাইট, রঞ্জন, রেশম ইত্যাদি।

ব্যাখ্যা: যেসব শক্তির উৎস অফুরন্ত এবং বারবার ব্যবহার করা যায় তাদেরকে নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস বলা হয। সূর্য, পানি ও বায়ু নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস। অফুরন্ত নয় এবং বারবার ব্যবহারের ফলে একসময় নিঃশেষিত হয়ে যায় সেগুলোকে অনবায়নযোগ্য শক্তির উৎস বলে। কয়লা, গ্যাস, তেল ইত্যাদি অনবায়নযোগ্য শক্তির উৎস।

ব্যাখ্যা: ১৯৬৯ সালের সেপ্টেম্বরে পরীক্ষামূলকভাবে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, লস অ্যাঞ্জেলেস এবং স্ট্যানফোর্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট এর মধ্যে প্রথম নেটওয়ার্ক যোগাযোগ স্থাপিত হয়। তবে TCP/IP প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ইন্টারনেট আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে ১ জানুয়ারি ১৯৮৩। এর জনক ভিনটন জি কার্ফ।

ব্যাখ্যা: MKS পদ্ধতিতে ভরের একক কিলোগ্রাম, CGS পদ্ধতিতে ভরের একক গ্রাম, FPS পদ্ধতিতে ভরের একক পাউন্ড।

ব্যাখ্যা: যেসব পদার্থ চুম্বক দ্বারা আকৃষ্ট বা বিকৃষ্ট হয় এবং যাদেরকে চুম্বকে পরিণত করা যায় তাদেরকে চৌম্বক পদার্থ বলে। যেমন: লোহা, নিকেল, কোবাল্ট, ইস্পাত ইত্যাদি। অপরদিকে, যেসব পদার্থ চুম্বক দ্বারা আকৃষ্ট হয় না এবং যাদেরকে চুম্বকে পরিণত করা যায় না তাদেরকে অচৌম্বক পদার্থ বলে। যেমন: কাচ, তামা, পিতল, রূপা, সোনা ইত্যাদি অচৌম্বক পদার্থ।

ব্যাখ্যা: যেসব পদার্থ চুম্বক দ্বারা আকৃষ্ট বা বিকৃষ্ট হয় এবং যাদেরকে চুম্বকে পরিণত করা যায় তাদেরকে চৌম্বক পদার্থ বলে। যেমন: লোহা, নিকেল, কোবাল্ট, ইস্পাত ইত্যাদি। অপরদিকে, যেসব পদার্থ চুম্বক দ্বারা আকৃষ্ট হয় না এবং যাদেরকে চুম্বকে পরিণত করা যায় না তাদেরকে অচৌম্বক পদার্থ বলে। যেমন: কাচ, তামা, পিতল, রূপা, সোনা ইত্যাদি অচৌম্বক পদার্থ।

ব্যাখ্যা: যে পদার্থকে রাসায়নিকভাবে বিশ্লেষণ করে অন্য কোনো পদার্থ পাওয়া যায় না তাকে মৌল বা মৌলিক পদার্থ বলে। যেমন: সোনা, তামা, লোহা, হাইড্রোজেন, নাইট্রোজেন, অক্সিজেন ইত্যাদি। পক্ষান্তরে, ব্রোঞ্জ (তামা + টিন), পানি (হাইড্রোজেন + অক্সিজেন), ইস্পাত (লোহা + নির্দিষ্ট পরিমাণ কার্বন) হচ্ছে যৌগিক পদার্থ।

ব্যাখ্যা: পারদ সাধারণ তাপমাত্রায় তরল থাকে। পারদের ভর সংখ্যা ২০০.৫৯। এটি প্রকৃতিতে প্রাপ্ত সবচেয়ে ভারী তরল ধাতু।

ব্যাখ্যা: স্টেইনলেস স্টিলের অন্যতম উপাদান ক্রোমিয়াম। স্টেইনলেস স্টিলে যাতে মরিচা না ধরে এবং এর গুণাগুণ বৃদ্ধি করার জন্য এক বা একাধিক মৌল ক্রোমিয়াম ও নিকেল মিশ্রিত করা হয়।

ব্যাখ্যা: সবচেয়ে হালকা গ্যাস হাইড্রোজেন। হাইড্রোজেনের ১টি পরমাণুর প্রকৃত ভর হচ্ছে \(\mathrm{১.৬৭৩×১০^{-২৪}}\) গ্রাম।

ব্যাখ্যা: ভারী পানি হচ্ছে পানির একটি রূপভেদ যেখানে পারমাণবিক ভর ১ সংবলিত হাইড্রোজেন পরমাণুসহ পারমাণবিক ভর ২ সংবলিত হাইড্রোজেনের আইসোটোপ ডিউটোরিয়াম দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়। ভারী পানির আণবিক সংকেত \(\mathrm {D_2 O}\)।

ব্যাখ্যা: লৌহা বা ইস্পাতের জিনিসকে মরিচার হাত থেকে রক্ষা করতে এর উপর দস্তা বা জিংকের প্রলেপ দেয়ার পদ্ধতিকে গ্যালভানাইজিং বলে। যেমন: ঘরের ঢেউটিন, পানির বালতি, ল্যাম্প প্রভৃতি মরিচার হাত হতে রক্ষার জন্য দস্তার প্রলেপ দেয়া হয়।

ব্যাখ্যা: সংকর ধাতু পিতলের উপাদান তামা ও দস্তা। তামা ও টিন মিশিয়ে ব্রোঞ্জ বা কাঁসা প্রস্তুত করা হয়।

ব্যাখ্যা: সিমেন্ট নির্মাণ কাজের অপরিহার্য উপাদান। দালান কোঠা নির্মাণে যে কংক্রিট বানানো হয় তাতে জোড়া লাগাবার উপকরণ হিসেবে সিমেন্ট ব্যবহৃত হয়। সিমেন্ট তৈরির অন্যতম কাঁচামাল জিপসাম। সিমেন্টে বিদ্যমান উল্লেখযোগ্য রাসায়নিক উপাদানগুলো হলো সামান্য ম্যাগনেসিয়াম অক্সাইড ও সালফার ট্রাইঅক্সাইডসহ চুন, সিলিকা, অ্যালুমিনা ও লৌহ। জিপসামের রাসায়নিক সংকেত হল \((\mathrm {CaSO_4,H_2 O})\)

ব্যাখ্যা: বিগব্যাং তত্ত্বের প্রবক্তা জর্জ ল্যামেটর। তিনিই প্রথম বিগব্যাং সম্পর্কে ধারণা প্রদান করেন। এছাড়া পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং তার ‘A Brief History of Time’ গ্রন্থে বিগব্যাং তত্ত্বের পক্ষে যুক্তি দেন এবং পদার্থ বিদ্যার দৃষ্টিকোণ থেকে এর ব্যাখ্যা উপস্থাপন করেন।

ব্যাখ্যা: ভিক্টর ফ্রান্‌ৎস হেস্‌ মহাজাগতিক রশ্মি আবিষ্কারের জন্য ১৯৩৬ সালে নোবেল পুরস্কার পান। মহাশূন্য থেকে পৃথিবীতে আগত রশ্মি ও কণকে মহাজাগতিক রশ্মি বা কসমিক রশ্মি বলে। আপেক্ষিক তত্ত্বের জনক আইনস্টাইন।

ব্যাখ্যা: বিশ্বের প্রথম মহাশূন্যচারী রাশিয়ার মেজর ইউরি গ্যাগারিন। তিনি ১৯৬১ সালে ১২ এপ্রিল নভোযান ভোস্টক-১ এ করে মহাশূন্যে যান। মহাকাশে ১০৯ মিনিট অবস্থান করেন।

ব্যাখ্যা: গ্রিনিচ মানমন্দির অবস্থিত যুক্তরাজ্যে। ১৬৭৫ সালে রাজা দ্বিতীয় চার্লস লন্ডনের গ্রিনউইচে একটি মানমন্দির নির্মাণের নির্দেশ দেন। এর নকশা তৈরি করেন স্যার ক্রিস্টোফার রেন। পৃথিবীর সময়শূন্য স্থান এ গ্রিনউইচ মানমন্দির এবং গ্রিনিচ মান সময় (Greenwich Mean Time –GMT) মেনে নেয়া হয় ১৮৮৪ সালে।

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা: A∩B={5,15,20,30}∩{3,5,15,18,20}={5,15,20}

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা: \(\sqrt 5-\sqrt 3= {(\sqrt 5-\sqrt3)(\sqrt 5+\sqrt3) \over \sqrt 5+\sqrt3}= {5-3\over \sqrt 5+\sqrt3}= {2\over \sqrt 3+\sqrt 5}\)

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা: \(\mathrm {y\over x}- {\mathrm {x \over y}= {\mathrm {y^2-x^2 \over xy}}}\)

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যা: